আফরোজা রশীদ ঢালী হাসি:
কসবা ্উপজেলার গোপীনাথপুর ইউপির দৌলুতপুরে মাল্টা ও কুল চাষে সফল হতে চান মমিনুল ইসলাম। কুল ,মাল্টা,পিয়ারা গাছ লাগানোর পর থেকে এখন পর্যন্ত যত্ন করছেন তিনি ।কয়েক দিন পর থেকে কুল ও মাল্টা বিক্রি করতে পারবেন। তবে দৌলতপুর গ্রামেএটিই প্রথম কুল বাগান। অনেক লোকজন দূর-দূরান্ত থেকে আসেন এই কুল ও মাল্টা বাগান দেখতে।
বিদেশ ফেরত আসা মমিনুল ইসলাম শখের বশে করেছিলেন কুল ও মাল্টার বাগান। বাবা-মায়ের কাছে থেকে অনুমতি নিয়ে ১৪বিঘা জমিতে রোপন করেছিলেন পাঁচ শতাধিক কুলের চারা। সে বাগানের কুল ও মাল্টা মাত্র আট মাসের এই বাগানটি। কাশ্মীরি আপেল কুলের এ বাগান দেখতে প্রায় নিয়মিত লোকজন ভীড় করছেন। আলোচিত এ কাশ্মীরি কুলের বাগানটি কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর দৌলতপুরে।
মমিনুল শখের বশে বলসুন্দিরী কুলের বিভিন্ন জাতের চারা ঝিনাইদহ থেকে এনে রোপন করেন। আট মাসের মাথায় শুরু হয়েছে ফলন। এখন বাগান দেখে মমিনুল নিজেই অভিভূত। আশেপাশে এলাকার লোকজন আগ্রহ নিয়ে আসছেন বাগান দেখতে।
মমিনুল ইসলাম বলেন, ইউটিউবে কুল চাষের ভিডিও দেখে আগ্রহী হয়ে উঠি। আইনমন্ত্রী বিদুৎ,রাস্তা করে দিয়েছেন বলে দৌলতপুর গ্রামে জঙ্গল পরিস্কার এই বাগানটি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছি। তিনি কসবা উপজেলার কুটির স্থায়ী বাসিন্দা বরৈ অপরাধ পত্টেরকে জানান।