অপরাধ পত্র ডেস্ক:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা ১নং মূলগ্রাম ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামে পূর্ব শক্রতার জের ধরে এলোপাতাড়ী হামলায় মো:মাসুদ রানাকে (৩৫) গুরুতর আহত হয়েছেন। গুরুতর মাসৃুদ রানা কসবা উপজেলা ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহন করেছেন। এ ঘটনায় মো:মাসুদ রানা বাদী হয়ে একই গ্রামের মো:জাহাঙ্গীর আলম,রনি মিয়া,জনি মিয়া,রাকিব মিয়াসহ ৬জনকে অভিযুক্ত করে কসবা থানায় ঐদিনই অভিযোগ দায়ের করেছেন।হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মো:মাসুদ রানা জানান- গতকাল ১৫জুন স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে শেরপুর জয়রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে বেলা ১টার দিকে ভোট দিয়ে পায়ে হেটে নিজ বাড়িতে যাত্রা করেন। শেরপুর মসজিদের পশ্চিম পাশে যাওয়ার পরই জাহাঙ্গীরের লোকজন রড,লাঠি,লোহার পাইভ দিয়ে অতর্কিত হামলা চালিয়ে হত্যার করার উদ্দেশ্য এলোপাতাড়ী ভাবে মারধর শুরু করে। তার সমস্ত শরীরে রক্তাক্ত জখম করে।ইতি পূর্বে মাসুদ রানার বসতঘরের দরজা, বেড়া ভাংচুর করে জাহাঙ্গীর গংরা। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে ৫০ বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করান।আহত মো:মাসুদ রানা শেরপুর গ্রামের পিতা মৃত নান্নু মিযার ছেলে। মাসুদ মরানার হামলার ঘটনায় এলাকায় থমথম ভাব বিরাজ করছেন। যে কোনো সময় বড় ধরেনের অঘটন ঘটতে পারে বলে সচেতন মহল অভিমত প্রকাশ করেছেন।