আফরোজা রশীদ ঢালী
আগামীকাল রবিবার পবিত্র ঈদুল আজহা পালিত হবে, যা কোরবানির ঈদ নামে পরিচিত। মুসলমানদের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব। ঈদের নামাজ শেষে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করবেন সামর্থ্যবান মুসলমানরা। দ্বিধাহীনভাবে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ এবং তার নির্দেশ শর্তহীনভাবে মেনে নেওয়াই হলো ঈদুল আজহার প্রকৃত শিক্ষা। আল্লাহর রাহে পশু কোরবানি করে সেই ত্যাগের কথাকেই স্মরণ করা হয়। মুসলিম প্রধান বাংলাদেশে ঈদুল আজহা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য, আনন্দ ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়। কসবা উপজেলায় ১টি পৌর সভা ও ১০টি ইউনিয়নে ৪শত ১৯টি ঈদগাহে ঈদুল আজহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ইসালামী ফাউন্ডেশন কসবা থেকে দেওয়া সূত্রে প্রকাশ,কসবা পৌরসভায় ৩৭টি,বায়েক ইউনিয়নে-৪৯টি,মূলগ্রাম ইউনিয়নে-৬৩টি,বিনাউটি ইউনিয়নে-৪২টি, কায়েমপুর ইউনিয়নে-২৮টি, গোপীনাথপুর ইউনিয়নে-৬৮টি,খাড়েরা ইউনিয়নে-২৮টি,মেহারী ইউনিয়নে-২২টি,কসবা পশ্চিম ইউনিয়নে-১৩টি,কুটি ইউনিয়নে-৩৯টি,বাদৈর ইউনিয়নে-২১টি। কসবা উপজেলায় মোট ৪শত ১৯টি ঈদগাহে এবছর ঈদুল আজহার নাজাম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ঈদ নামাজের আগে ও পরে কোনো অপ্রিতিকর ঘটনা না ঘটে কসবা থানা পুলিশ ব্যাপক তৎপর রয়েছে বলে কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাসুদ আলম ও কসবা থানা অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ মহিউদ্দিন পিপিএম সর্তক নজর রাখছেন বলে কসবা টিভিকে জানান।